হাইলাইট
খাবারের পর মৌরি খেলে হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটে।
বর্ষাকালে পরিপাকতন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়ে।
পরিপাকতন্ত্রের জন্য খাদ্য: বৃষ্টি শুরু হয়নি যে মশলাদার পাকোড়া আর ভাজিয়া খাওয়া শুরু হয়। এমন অবস্থায় পরিপাকতন্ত্রের কথা কে রাখে? বর্ষায় চটচটে গরম থেকে স্বস্তি পাওয়া গেলেও শরীরের পরিপাকতন্ত্র সপ্তাহ হয়ে যায়। পাচনতন্ত্র শরীরের ময়লা বের করে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাচনতন্ত্রের অনুপযুক্ত কার্যকারিতা পেটে ফোলাভাব, ক্র্যাম্পিং এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যার জন্ম দেয়। মৌরি এসব সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হয়। প্রতিবার খাবার পর মৌরি খেলে হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটে। মৌরি ছাড়াও এমন অনেক খাবার রয়েছে যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। জেনে নিন সেই খাবারগুলো সম্পর্কে যা পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটায়।
দই
দই দুধ থেকে তৈরি করা হয় যা ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়া দ্বারা গাঁজন করা হয়। হেলথলাইন অনুযায়ী দইয়ে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া থাকে যা শরীরের পরিপাকতন্ত্রের উন্নতিতে সাহায্য করে। প্রোবায়োটিকগুলি ফোলাভাব, ফোলাভাব এবং কোষ্ঠকাঠিন্যে উপশম দেয়। এর নিয়মিত সেবনে অন্ত্রের স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
আরও পড়ুন: হজমে সমস্যা হলে এইভাবে হজম শক্তি বাড়ান, এই ৭টি উপায় অবলম্বন করুন
আপেল
আপেল পেকটিন এর একটি সমৃদ্ধ উৎস যাতে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে সাধারণত খাবারে আপেল অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আপেল খেলে পরিপাকতন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করে এবং প্রদাহ ও সংক্রমণের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
আমিথেকে আরও পড়ুন: সকালে এই ভুলটা কি অ্যাসিডিটির কারণে হয়নি? আজই এই অভ্যাসটি উন্নত করুন
পেঁপে
পেঁপেতে রয়েছে পাপাইন নামক একটি পাচক এনজাইম, যা খাবার হজমে সাহায্য করে। এটি শরীরে উপস্থিত প্রোটিন ফাইবারগুলিকে ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে।
আদা
অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে আদা ব্যবহার করা হয়। পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি এবং বমি প্রতিরোধের জন্য এর সেবন অত্যন্ত কার্যকর বলে বিবেচিত হয়েছে। আদা অম্বল, মাথা ঘোরা এবং পেটের ব্যথায় ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
হিন্দি News18 হিন্দিতে ব্রেকিং নিউজ পড়তে প্রথম হোন | আজকের সর্বশেষ খবর, লাইভ সংবাদ আপডেট, সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হিন্দি সংবাদ ওয়েবসাইট নিউজ 18 হিন্দি পড়ুন |
ট্যাগ: স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্য সমস্যা, জীবনধারা
প্রথম প্রকাশিত: 20 জুলাই, 2022, 23:33 IST
Source link